যেকোনো স্মার্ট ফোন দিয়ে জন্ম নিবন্ধনের জন্য অনলাইন আবেদনপত্র পূরণ করুন। অনলাইন আবেদন ফর্ম পূরণ করার জন্য নীচের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করুন। এবং সঠিকভাবে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে সমস্ত ধাপ পূরণ করুন। সতর্কতা বিভিন্ন তথ্য পূরণ করতে খুব সতর্কতা অবলম্বন করুন। আপনার নিজের নাম, বাবার নাম, মায়ের নাম, বাংলা, ইংরেজি খুব ভালোভাবে এবং সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে, যাতে কোনো ভুল না হয়। তারপর আপনাকে আপনার জন্ম তারিখ সঠিকভাবে দিতে হবে তারপর ইউনিয়ন ওয়ার্ড স্থায়ী বর্তমান ঠিকানা সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। বিস্তারিত আরও ভালভাবে বুঝতে নীচের চিত্রগুলি দেখুন এবং ধাপে ধাপে সবকিছু সঠিকভাবে পূরণ করে কাজটি সম্পন্ন করুন।কাজটি শেষ করার পরে, সঙ্গে সঙ্গে একটি অ্যাপ্লিকেশন আইডি আসবে, আইডি নম্বরটি লিখুন এবং জন্ম তারিখ লিখুন। আপনি যদি আপনার জন্ম নিবন্ধন পূরণ করেন তবে আপনি বিশুদ্ধভাবে করতে পারবেন। কোনো কিছুতে ভুল করলে পরবর্তীতে অনেক সমস্যায় পড়তে হবে।
জন্ম নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে এখানে ক্লিক করুন
আসল লিঙ্কে যাওয়ার পর ছবিতে দেখানো ধাপগুলো অনুসরণ করুন
নতুন জন্ম নিবন্ধন এর আবেদন |
নতুন জন্ম নিবন্ধন এর আবেদন |
[প্রথম ধাপ] প্রথমে ঠিকানা নির্বাচন করুন যে ঠিকানার অফিস থেকে আপনি জন্ম নিবন্ধন করতে চান তা নির্বাচন করুন।
দ্বিতীয় ধাপ
প্রথমে নামের প্রথম অংশ এবং তারপর শেষ অংশ সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। নামের প্রথম অংশ ইংরেজি এবং শেষ অংশ ইংরেজি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। জন্ম তারিখ সঠিকভাবে দিতে হবে। পিতামাতার কততম সন্তান তা নির্বাচন করুন। লিঙ্গ নির্বাচন করতে হবে যদি পুরুষ হয় তাহলে পুরুষ নারী হলে নারী। তারপর দেশ বাংলাদেশ নিজস্ব বিভাগ পোস্ট অফিসের নাম বাংলা পোস্ট অফিসের নাম ইংরেজিতে। গ্রামের নাম বাংলায়। গ্রামের নাম ইংরেজিতে। এরপর বাড়ির নাম বাংলায় । বাড়ির নাম ইংরেজিতে। (পরবর্তী)
তৃতীয় ধাপ
আপনার জন্ম তারিখ যদি ১/১/২০০১ এর পরে হয় তাহলে আপনার পিতা মাতার অনলাইন জন্ম নিবন্ধন প্রয়োজন হবে। এর আগে হলে আপনার পিতা-মাতার আইডি কার্ড দিয়ে হয়ে যাবে। আপনার জন্ম যদি ১/১/২০০১ এরপরে হয় তাহলে আপনার পিতার জন্ম নিবন্ধন অনলাইন নাম্বারটি প্রথমে দিতে হবে এটা দিলে অটোমেটিকলি আপনার পিতার নাম অনলাইনে থাকা বাংলায় ইংরেজি দুটো পূরণ হয়ে যাবে আইডি নাম্বার সহ পূরণ হয়ে যাবে। আপনার জন্ম যদি এর আগে হয়। তাহলে আপনার পিতা মাতার জাতীয় পরিচয় নাম্বার বক্সে জাতীয় পরিচয় নাম্বার দিতে হবে প্রথমে পিতার নাম বাংলায় শুদ্ধভাবে টাইপ করতে হবে তারপর পিতার নাম ইংরেজিতে শুদ্ধভাবে টাইপ করতে হবে। তারপর পিতার জাতীয়তা। (মাথার তথ্য) মাতার নাম বাংলা এবং ইংরেজি শুদ্ধভাবে টাইপ করতে হবে এখানে যেন কোন ভুল লেখা না হয় ভুল হলে পরবর্তীতে পস্তাতে হবে। এরপর জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার। মাতার জাতীয়তা জাতীয়তা সবকিছু শুদ্ধভাবে লেখা হয়েছে কিনা দেখে তারপর পরবর্তীতে ক্লিক করুন। পরবর্তীতে ক্লিক করার পর ছবিতে দেখানো একই রকম একটি অপশন আসবে। [আপনি কি নিম্নলিখিত কোন ঠিকানা আপনার স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে ব্যবহার করতে চান? আপনার জন্মস্থানের ঠিকানা আর স্থায়ী ঠিকানা যদি একই হয় তাহলে কোনোটি নয় এ ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর জন্মস্থানের ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা একই এখানে টিক মার্ক দিন। টিক মার্ক দিলে আপনার জন্মস্থানের ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা একই হয়ে পূরণ হবে। আর যদি আপনার জন্মস্থানের ঠিকানা আর স্থায়ী ঠিকানা একই না হয় তাহলে আপনি স্থায়ী ঠিকানা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে পূরণ করুন।[পঞ্চম ধাপ] এরপর আপনি কি কোন ঠিকানা আপনার বর্তমান ঠিকানা হিসেবে ব্যবহার করতে চান? কোনোটি নয় ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর ছবিতে দেখানো একটি পেইজ আসবে। আপনার স্থায়ী ঠিকানা ও বর্তমান ঠিকানা একই হলে সে ক্ষেত্রে টিক মার্ক দিন। টিক মার্ক দিলে অটোমেটিক পূরণ হবে। আর যদি আপনার স্থায়ী ঠিকানাও বর্তমান ঠিকানা আলাদা হয় সেক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে পূরণ করুন। সবকিছু ঠিকভাবে পূরণ করার পর [পরবর্তীতে] ক্লিক করুন। [ষষ্ঠ ধাপ] পরবর্তীতে ক্লিক করার পর (আবেদনকারীর প্রত্যয়ন) ( নিবন্ধনাধীন ব্যক্তি 18 বছরের নিম্নে বয়স্ক হলে তাহার পিতা বা মাথা বা আইনানুগ অভিভাবক বা বিধি ৯ মতে ক্ষমতা প্রাপ্ত ব্যক্তি নিচে প্রত্যায়নপূর্বক টিপসহি প্রদান করিবে) আবেদনাদিন ব্যক্তির সহিত সম্পর্ক। আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছর নিচে হলে সে ক্ষেত্রে সেক্ষেত্রে পিতা মাতা বা অভিভাবক অন্যান্য যেকোনো একটি নির্বাচন করতে হবে। আর যদি আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছরের উর্ধ্বে হয় তাহলে [নিজ] লেখায় টিক মার্ক দিতে হবে টিক মার্ক দিলে আবেদনকারীর নাম পূরণ হবে। এরপর ফোন নম্বর দিন। দেওয়ার পরে [সংযোজন] অর্থাৎ এখানে আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করতে হবে। আপলোড সাইজ 100 কেবি হতে হবে। আপলোড করার জন্য সংযোজনে ক্লিক করুন ক্লিক করার পর ছবিতে দেখানোর ধাপ অনুসরণ করুন। [সপ্তম ধাপ] সংযোজন এ ক্লিক করার পর সংযোজনে ক্লিক করার পর ফাইল আপলোড করুন, ১০০ kb মধ্যে, (চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের ছাড়পত্র বা চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান পদার্থ জন্ম সংক্রান্ত সনদের সত্যায়িত কপি বা পূরণকৃত আবেদনপত্রের,বার্থ এটেন্ডের প্রত্যায়ন বা ইপিআই কার্ডের সত্যায়িত অনলিপি।) যেকোনো একটি ফাইল আপলোড করে স্টার্ট এ ক্লিক করুন। আবার আরেকটি ফাইল আপলোড করুন। আরো একটি ফাইল আপলোড করার জন্য সংযোজন এ ক্লিক করুন। সংযোজনের ক্লিক করে ১০০ কেবির ভিতরে একটি ফাইল আপলোড করুন। পিতা/ মাতা/পিতামহ পিতামহীর দ্বারা স্বনামে স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে ঘোষিত আবাসস্থলের বিপরীতে হালনাগাদ কর পরিশোধ প্রমাণপত্র বা পিতা মাতা পিতামহ পিতামহির জাতীয় পরিচয় পত্র বা পাসপোর্ট ঘোষিত স্থায়ী ঠিকানা বা জমি অথবা বাড়ি ক্রয়ের দলিল খাজনা ও কর পরিশোধ রশিদ।(নদী ভাঙ্গন অন্য কোন কারণে স্থায়ী ঠিকানা বিলুপ্ত হলে) যেকোনো একটি ফাইল আপলোড করুন। আপলোড করার পর স্টার্ট বাটনে ক্লিক করুন। ফাইল আপলোড করার পর (পরবর্তী) পরবর্তীতে ক্লিক করুন। (অষ্টম ধাপ) পরবর্তীতে ক্লিক করার পর আপনার পূরণ করা সমস্ত তথ্য দেখানো হবে। সমস্ত তথ্য সঠিক কিনা ভালো করে যাচাই করে দেখুন,তথ্য যদি সঠিক না হয় তাহলে পূর্বে ক্লিক করুন। আর তথ্য যদি সবকিছু সঠিকভাবে হয় তাহলে (সাবমিট) বাটনে ক্লিক করে দরখাস্ত সাবমিট করুন। দরখাস্ত সঠিকভাবে সাবমিট হওয়ার পর আবেদন আইডি আসবে। আপনার মোবাইল নাম্বারে এবং আবেদনের পর পর। প্রিন্ট অপশনে ক্লিক করে। আবেদন কপি প্রিন্ট করতে পারবেন। আবেদনের আইডি নাম্বারটি লিখে রাখুন। আবেদন আইডি এবং জন্ম তারিখ দিয়ে পরবর্তীতে আবেদন করতে পারবেন। ফেসবুক একাউন্টের নাম এবং পাসওয়ার্ড পরিবর্তন |
Post a Comment